odhikarpatra@gmail.com ঢাকা | Sunday, 21st December 2025, ২১st December ২০২৫
স্মৃতির আঙিনায় ডিসি-৯৫ সোসাইটি: তিন দশকের বন্ধুত্ব ও এক অনন্য প্রাতিষ্ঠানিক পথচলা — "সময় গেছে, চুলে পাক, তবু মনটা এখনো ঠিক সেই থাক! চোখে জল আর মুখে হাসি, ৯৫'র বন্ধুরা সবচেয়ে স্পেশাল ক্লাসি।" ফিরে দেখা: যেভাবে গড়ে উঠল 'ডিসি-৯৫ সোসাইটি'

তিন দশকের অটুট বন্ধন ও সুরে বাঁধা স্মৃতি — ডিসি-৯৫ সোসাইটির জাঁকজমকপূর্ণ পারিবারিক মিলনমেলা ২০২৫

Dr Mahbub | প্রকাশিত: ২১ December ২০২৫ ০৬:২২

Dr Mahbub
প্রকাশিত: ২১ December ২০২৫ ০৬:২২

-বিশেষ প্রতিবেদক | ঢাকা

ঢাকা কলেজ HSC 1995 ব্যাচের সদস্যদের নিয়ে গঠিত ডিসি-৯৫ সোসাইটি তিন দশক পেরিয়ে এক হৃদয়ছোঁয়া বন্ধুত্বের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। ২০২৫ সালের বার্ষিক ফ্যামিলি রিইউনিয়নে মিলিত হয়েছিলেন শতাধিক বন্ধু ও তাদের পরিবার। স্মৃতির আঁচলে জড়ানো গান, আড্ডা, রাফেল ড্র ও হৃদয়স্পর্শী মুহূর্তে ভরপুর এ আয়োজন নতুন এক প্রজন্মের কাছে তুলে ধরে কীভাবে বন্ধুত্ব এক প্রাতিষ্ঠানিক বন্ধনে রূপ নিতে পারে। আর এই মিলনমেলার আনন্দকে আরো রঙিন করে তোলে 'অধিকারপত্র'র উদ্যোগে প্রকাশিত "DC 95 ফ্রেন্ডশিপ সং সিরিজ"—বন্ধুত্বের সুরেলা দলিল।

স্মৃতির আয়নায় সেই সোনালী দিনগুলো

সকাল থেকেই ঢাকার অদূরে কেরানীগঞ্জের একটি মনোরম রিসোর্ট চত্বরে ভিড় জমাতে শুরু করেছিলেন একদল মানুষ। কারো পরনে পাঞ্জাবি, কারো ক্যাজুয়াল শার্ট; কিন্তু সবার চোখেই ছিল সেই চিরচেনা দীপ্তি। তারা সবাই ঢাকা কলেজের ১৯৯৩-৯৪ সেশনের ছাত্র, যারা ১৯৯৫ সালে উচ্চ মাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়েছিলেন। গত ১৯ ডিসেম্বর শুক্রবার অনুষ্ঠিত হলো এই 'ডিসি-৯৫ সোসাইটি'র জমকালো বার্ষিক ফ্যামিলি রিইউনিয়ন ২০২৫।

সময় বহমান, বদলে গেছে ক্যালেন্ডারের পাতা। তিন দশকের দীর্ঘ পথচলায় কারো চুলে পাক ধরেছে, কেউবা থিতু হয়েছেন জীবনের ব্যস্ততম সমীকরণে। কিন্তু হৃদয়ের টান কি আর মুছে যায়? কিন্তু শৈশব-কৈশোরের সেই অকৃত্রিম ভালোবাস কী হারিয়ে যায়? তাই তো সেই পুরোনো তারুণ্যের টানে আবারও এক হয়েছিলেন তারা। এদিন ঢাকার অদূরে কেরানীগঞ্জের একটি ছায়াঘেরা রিসোর্টে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ঢাকা কলেজ এইচএসসি ১৯৯৫ ব্যাচের (ডিসি-৯৫ সোসাইটি) বার্ষিক ফ্যামিলি রিইউনিয়ন ২০২৫।

আরো পড়ুন বিশেষ ফিচার : বন্ধুত্ব যেখানে গান হয়ে ওঠে - ঢাকা কলেজ এইচএসসি–৯৫: সময়, স্মৃতি, দর্শন ও এক আজন্ম মানবিক বন্ধনের মহাকাব্যিক উপাখ্যান Link

স্মৃতি রোমন্থন প্রাণের আড্ডা

সকাল থেকেই যান্ত্রিক শহর ছেড়ে বন্ধুরা সপরিবারে সমবেত হতে থাকেন রিসোর্ট প্রাঙ্গণে। মুহূর্তেই চারপাশ মুখর হয়ে ওঠে "কিরে কেমন আছিস?" আর হাসাহাসির শব্দে। রিসোর্টের সবুজ আঙিনায় এই আয়োজনে কোনো পদমর্যাদা বা সামাজিক অবস্থানের পরিচয় ছিল না; ছিল কেবল 'বন্ধু' সম্বোধন। ১৯৯৩-৯৪ মাঝবয়সের গাম্ভীর্য ঝেড়ে ফেলে সবাই যেন ফিরে গিয়েছিলেন ঢাকা কলেজের সেই সোনালী দিনগুলোতে। সেশনের সেই চঞ্চল দিনগুলোর স্মৃতি রোমন্থন করতে গিয়ে অনেকে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। তিন দশক আগের সেই ঢাকা কলেজের করিডোর, গ্যৗালারি, রাজ্জাকের চায়ের দোকান, কিংবা ক্যাফেটেরিয়ার আড্ডাগুলো যেন কালকের মতোই জীবন্ত হয়ে উঠেছিল। এই মিলনমেলার আয়োজনের মূল সুর ছিল—"সময় গেছে, চুলে পাক, তবু মনটা এখনো ঠিক সেই থাক! চোখে জল আর মুখে হাসি, ৯৫' বন্ধুরা সবচেয়ে স্পেশাল ক্লাসি।"

ফিরে দেখা: যেভাবে গড়ে উঠল 'ডিসি-৯৫ সোসাইটি'

এই সংগঠনের পথচলা মোটেও একদিনের ছিল না। ১৯৯৫ সালে কলেজ ছাড়ার পর থেকেই একটি প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছিলেন বন্ধুরা। এই বন্ধুত্বের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পাওয়ার গল্পটি দীর্ঘ তেরো বছরের নিরলস প্রচেষ্টার ফসল। ১৯৯৫ সালে কলেজ ছাড়ার পর থেকেই বন্ধুরা একটি প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছিলেন। কিন্তু ১৬ বছর পর ২০১১ সালে প্রথম বাস্তবমুখী পদক্ষেপ নেওয়া হয়:

  • ফেসবুক গ্রুপের যাত্রা: ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তারিখে মাত্র ৫০ জন সদস্য নিয়ে একটি ফেসবুক গ্রুপ খোলার মাধ্যমে বন্ধুরা পুনরায় যোগাযোগের একটি অভিন্ন প্ল্যাটফর্ম খুঁজে পায়।
  • সদস্য বৃদ্ধি: মে ২০১১-এর মধ্যে সদস্য সংখ্যা ৮৭ জনে পৌঁছায় এবং বন্ধুদের দাবির মুখে ওই বছরের রমযানে ইফতারের আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়।
  • প্রথম মেগা ইভেন্ট কুটুম বাড়ি বৈঠক: ১২ আগস্ট ২০১১ তারিখে সংসদ সদস্য ক্লাবে প্রথম ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়। জাকজমকপূর্ণ এই ইফতার আয়োজিত হয় জাতীয় সংসদ সদস্য ক্লাব (National Parliament Members’ Club)-এ। আর এটিই প্রথম বড় পরিসরে ডিসি ৯৫ এর পুন-সংযোগের গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতি সভাটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ৬ আগস্ট ২০১১ তারিখে লালমাটিয়ার গাজী তরুণের  'কুটুম বাড়ি' রেস্টুরেন্টে, বন্ধু গাজী তরুণের স্পন্সরশীপে অনুষ্ঠিত হয।
  •  ঐতিহাসিক লক্ষ্য সিদ্ধান্ত: ৬ আগস্ট ২০১১ তারিখে লালমাটিয়ার 'কুটুমবাড়ি'তে অনুষ্ঠিত এক প্রস্তুতি সভায় আনুষ্ঠানিকভাবে একটি সোসাইটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেখানে এই গ্রুপের ভিশন বা লক্ষ্য নির্ধারিত হয়— মৃত্যু অবধি এই বন্ধন অটুট রাখা এবং নিজ নিজ ক্ষেত্রে সফলতার মাধ্যমে ঢাকা কলেজের সকল ব্যাচের মধ্যে নেতৃত্বের দৃষ্টান্ত স্থাপন করা
  • ইফতার পার্টি চূড়ান্ত অনুমোদন: সোসাইটি গঠনের দাবি জোরালো করতে বন্ধুরা নিয়মিত সেহেরি পার্টি ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করেন। অবশেষে ফার্মগেটের 'কাকুর কিচেন' রেস্টুরেন্টে এক সভায় প্রথম প্রতিষ্ঠাতা নির্বাহী কমিটি গঠিত হয়।
  • সেহেরি পার্টি ধারাবাহিক আড্ডা: সোসাইটি গঠনের দাবি জোরালো করতে বন্ধুরা নিয়মিত সেহেরি পার্টি (নানা কুটুমবাড়ি রেস্টুরেন্টে, গাজী তুরুণের স্পন্সরশীপে) ও ইফতার মাহফিলের মতো নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে থাকেন।
  • প্রাতিষ্ঠানিক কমিটি: দীর্ঘ আলাপ-আলোচনা ও চড়াই-উতরাই পেরিয়ে ফার্মগেটের 'কাকুর কিচেন'-এ এক সভায় প্রথম প্রতিষ্ঠাতা নির্বাহী কমিটি, অডিট কমিটি এবং সংবিধান কমিটি গঠন করা হয়। কবির প্রেসিযডন্ট এবং রাশেদ সাধারণ সম্পাদক, ড. রেজা সহসভাপতি প্রমুখ।
  • প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি: দীর্ঘ প্রক্রিয়া শেষে ফার্মগেটের 'কাকুর কিচেন'-এ এক সভায় প্রথম প্রতিষ্ঠাতা নির্বাহী কমিটি ও সংবিধান কমিটি গঠন করা হয়। অবশেষে ২০১৬ সালের ৩০ মে সোসাইটি রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট ১৮৬০-এর অধীনে একটি অলাভজনক সংস্থা হিসেবে এটি আনুষ্ঠানিক নিবন্ধন লাভ করে।

Listen & Enjoy 🎧 YouTube Music Album: Friendship Song Tribute – Dhaka College HSC-95 Society । বন্ধুত্বের সংগীত– ঢাকা কলেজ HSC-95 সোসাইটি – Album Link

বন্ধুত্বের এক অনন্য আদর্শ দৃষ্টান্ত

ঢাকা কলেজের ১৮৪ বছরের গৌরবময় ইতিহাসে এই ৯৫ ব্যাচ একটি অনন্য নাম। সাধারণত স্কুল-কলেজের বন্ধুত্ব ব্যক্তিগত আবেগের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও, এই ব্যাচটি তাকে দিয়েছে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ। সাধারণত ব্যাচের সদস্যরা বন্ধুত্ব আবেগের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও, এই ব্যাচটি তাকে একটি সুশৃঙ্খল আইনি ও সামাজিক কাঠামো দিতে পেরেছে। ১৮৪টি এইচএসসি ব্যাচের দীর্ঘ পথচলায় হাতেগোনা যে কয়েকটি ব্যাচ সরকারিভাবে সোসাইটি রেজিস্ট্রেশন করতে পেরেছে, ডিসি-৯৫ তার মধ্যে অন্যতম। এই সুশৃঙ্খল কাঠামোর মাধ্যমেই তারা একে অপরের বিপদে-আপদে ছায়ার মতো পাশে দাঁড়াচ্ছেন। তারা বিশ্বাস করেন—"বন্ধু সে নয় যে শুধুই হাসায়, বন্ধু সে যে কাঁদলে পাশে বসায়।"

প্রতিবছর একাধিক ইবেন্টের মধ্যে এই পারিবারিক মিলনমেলাটি হচ্ছে স্পেশাল। পরিবারের বাচ্চারা অপেক্ষায় থাকে। এক্সসাইটেড হয়ে থাকে। এখানে বন্ধুদের নিজেদের বাইরেও ভাবী-ভাবীদের মাঝে সম্পর্ তৈরি হয়। দিনভর গান, স্মৃতিচারণ আর পরিবারের সদস্যদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ প্রতিবছরেই এই আয়োজনকে রূপ দেয় একটি মিলন উৎসবে। পড়ন্ত বিকেলে বিদায়লগ্নে সবার চোখেমুখে চলে আসে একটাই তৃপ্তি—শিকড়ের এই টান যেন অটুট থাকে আজীবন।

[বন্ধুত্বের গান শুনুন]


অধিকারপত্রের চমকএক সুরে বাঁধা বন্ধুত্বের গল্প: ‘ডিসি-৯৫ ফ্রেন্ডশিপ সং সিরিজ

মিলনমেলার আনন্দ আরো বাড়াতে অধিকারপত্র নিয়েছে বিশেষ উদ্যোগ। ৯৫ ব্যাচের প্রাণের টানেই গত ১৯ ডিসেম্বর শুক্রবার ঢাকার অদূরে কেরানীগঞ্জের একটি মনোরম রিসোর্টে বসেছিল ঢাকা কলেজ এইচএসসি ১৯৯৫ ব্যাচের (ডিসি-৯৫ সোসাইটি) বার্ষিক ফ্যামিলি রিইউনিয়ন ২০২৫। এই বিশেষ দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে 'অধিকারপত্র' (Odhikarpatra) প্রকাশ করেতে যাচ্ছে একটি বিশেষ মিউজিক অ্যালবাম, যা উৎসর্গ করা হয়েছে ডিসি-৯৫ সোসাইটির প্রত্যেক সদস্যকে। অধ্যাপক ড. মাহবুব লিটু-র কথা ও নির্দেশনায় এই অ্যালবামটি বিশেষ আনন্দ যোগ করবে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। এখানে ৭টি বাংলা ও ইংরেজি গানের মাধ্যমে এক ভিন্ন দরণের মিউজিক এলবাম— "DC 95 Friendship Song Series" শিরোনামের মিউজিক অ্যালবামটি। National NewsPortal odhikarpatra.com-এর উপদেষ্টা সম্পাদক (যিনি ডিসি-৯৫ এর একজন সদস্য) সাতটি গানের কথা ও তৈরি করেছেন বন্দুদের জন্য।

[বন্ধুত্বের গান শুনুন]

 এটি কেবল কিছু গানের সমষ্টি নয়, বরং লাল ইটের সেই বারান্দা আর বন্ধুদের সাথে কাটানো হাজারো স্মৃতির এক সুরভি। অ্যালবামে থাকা "তোদের পাশে ডিসি এইচএসসি-৯৫" কিংবা "বন্ধত্বের জয় হোক"-এর মতো গানগুলো শুনে বআশা করা যায় বন্ধুরা ক্ষণিকের জন্য হলেও সেই ১৯৯৫ সালের চঞ্চল দিনগুলোতে ফিরে যেতে ফুসরত পাবেন। ইংরেজি ও বাংলা—উভয় ভাষায় সাজানো এই গানের ডালিতে বন্ধুত্বের চিরন্তন আবেদন ফুটে উঠেছে। বিশেষ করে "Know Thyself, My Friend" গানটি রক, পপ ও কান্ট্রি মিউজিকের সংমিশ্রণে এক আধুনিক আবহ তৈরি করেছে। ইউটিউবে "Friendship Song Tribute – Dhaka College HSC-95 Society" প্লে-লিস্টে থাকা এই গানগুলো যেন প্রতিটি '৯৫ বন্ধুদের হৃদয়ের কথা বলছে। গানগুলো মুনতে চোখ রাখুন ইউটিউব চ্যানেল @LearningBdFun and odhikarpatra diversion (@odhikarpatraবিনোদন)

দিনভর আনন্দ উৎসব

সকাল থেকে শুরু হওয়া এই মিলনমেলায় ছিল বৈচিত্র্যময় আয়োজন। বন্ধুদের পাশাপাশি তাদের স্ত্রী ও সন্তানদের সরব উপস্থিতি অনুষ্ঠানটিকে কেবল 'ব্যাচ রিইউনিয়ন' নয়, বরং একটি বিশাল পারিবারিক উৎসবে পরিণত করেছিল। স্মৃতিচারণমূলক বিশেষ অধিবেশন, সাংস্কৃতিক আয়োজন এবং আকর্ষণীয় রাফেল ড্র অনুষ্ঠানটিতে ভিন্ন মাত্রা যোগ করে।

পড়ন্ত বিকেলে বিদায়লগ্নে সবার চোখেমুখে ছিল একটাই তৃপ্তি। জীবনের অপরাহ্নে এসেও এই বন্ধুরা প্রমাণ করলেন, খাঁটি বন্ধুত্ব সময়ের কাছে কখনো হার মানে না। শিকড়ের টানে বার বার ফিরে আসার অঙ্গীকার নিয়ে শেষ হয় ২০২৫-এর এই প্রাণবন্ত মিলনমেলা।

উৎসবমুখর সমাপ্তি

দিনভর গান, স্মৃতিচারণ এবং পরিবারের সদস্যদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ অনুষ্ঠানটিকে এক বিশাল আনন্দ উৎসবে রূপ দেয়। প্রীতিভোজের পর ছিল আকর্ষণীয় রাফেল ড্র। পড়ন্ত বিকেলে বিদায়লগ্নে সবার চোখেমুখে ছিল একটাই তৃপ্তি—শিকড়ের এই টান যেন অটুট থাকে আজীবন।

✍️ অধ্যাপক ড. মাহবুব লিটু, উপদেষ্টা্ সম্পাদক, অধিকারপত্র (odhikarpatranews@gmail.com)

#DC95Reunion2025 #ঢাকাকলেজবন্ধুত্ব #FriendshipForever #DC95Society #বন্ধুত্বেরজয়হোক #ReunionStory #OdhikarpatraSpecial #KnowThyselfDC95 #DC95FriendshipSong #DC95Album #BanglaFriendshipSong #বন্ধুত্বেরগান #তিনদশকেরবন্ধন #FamilyReunion #বন্ধুমেলা২০২৫ #LearningBdFun #Odhikarpatraবিনোদন #DC1995Celebration #বন্ধুরআড্ডা #বন্ধুত্বরস্মৃতি                             



আপনার মূল্যবান মতামত দিন: